রঙিন রুমাল
দিন শেষে স্নান সেরে দিন কমলা রং জড়ায় জীবনের
অদ্ভুত কোমল তরতাজা অন্ধকার গিলে খায় সেই রং
বিশাল আসমান জুড়ে সারারাত জেগে থাকে নক্ষত্র
আর জেগে থাকো তুমি কেন যে জানে না গ্রহ মন্ডলী
রাত আপন মনে সাজায় একই রঙে তার দীর্ঘ জীবন
কতনা গল্প শিহরণ সাজাতে সাজাতে ভোর আসে ঐ
হাতের মুঠোয় আগলে রাখা আঁধারটুকু আশায় বলে
প্লিজ হেল্প মি-কতটুকু হাত বাড়ালে সহজ হবে ভোর
সারাদিন রঙের খেলায় মানুষ ভুলে যায় রঙিনরুমাল
কোথায় উড়ে গিয়ে পড়ে কোন মানুষের দোরগোড়ায়
তাগিদ
হাওয়া বদলাচ্ছে দম বদল যায়েগা দৌড় স্রেফ দৌড়
মুন্ডুতে ঢুকছে না হালহকিকত তবু দেখেও দেখছি না
পালাও যেদিকে পারো পালাও আজকের মেন্যু থেকে
ধীরে ধীরে রঙে রঙ্গিন বাতাস বসন্তে লু-হাওয়া বইছে
বত্রিশ লাখি গাড়ি স্টিয়ারিং হাতে নাছোড়বান্দা কবি
দিল্লি ছোড় বহুত দূর আজ গমক্ষেতের আলে নাচবে
বাংলা কবিতা পেছন ছাড়ছে না দুশো বছরেরবিন্দাস
পৌধা লাগাও জঙ্গল বাড়বে ফ্রেশ অক্সিজেন আসবে
হুকা টানতে টানতে একপৌঢ় বলে গেলেন বাঁচার মন্ত্র
কে বাঁচবে পৃথিবী না মানুষ- না ব্ল্যাকহোল গিলবে সব