স্থিতিস্থাপক প্যারাডক্স অযথা এক খোয়াবনামা
চায়ের মগে মহাসমুদ্দুর // জলের ঘূর্ণনে হাঁটছে সিগারেট ফিল্টার // হাঁটছে // পক্ষান্তরে সাঁতার সাঁতরে ইহিতার ভ্রূণ // ভাসমান // ভাসান কড়িকাঠ // ছাইচোখ গিলছে ঢেউ // অথবা // অনিষেক // না-নিষিক্ত আক্ষেপের সরোদ বাজনা // পর্দার আড়ালে ঘুমিয়ে আছে সুখী নাগরিক // সং+সার // বেলুন //মন খারাপের বায়োস্কোপ // ফিফথ সিম্ফনি হুড়মুড়িয়ে বেজে ওঠে // মামুলি কয়েকটা আয়না টুকরো জমানোয় // ছাইগুলো // শতাব্দীর করুণতম আত্মহত্যা // মাংসাশী ফুলেদের কখনও কি আত্মহননের ইচ্ছে ফুঁসকায় // আয়ু ফুরানোর আগেই ফিলহারমনিক // বরফকাটা আগুনের আঁচ // টের পেয়ে বুঝতে পারি // এ আমার পাখিজন্ম গন্তব্য // ডাহুক প্রেমিকের দায়যোগ অভিশাপ // আজ রাতে পথে নামবো // জিগালোর পেতে দেয়া উরুদ্বয়ের খোঁজে নয় // সমুদ্রসৈকতসম ইরেজারের খোঁজ // মহাবিয়োগ // জীবন থেকে জীবন মুছে ফেলা হবে //
সঙ্কোচন-প্রসারণ
সম্মুখে দাঁড়িয়ে গতকাল
খোসা ছাড়ানো পেঁয়াজের ভঙ্গি
উপমামূলক
অধস্তন সচিব ~ ঝুঁকে আঁকেন ০
কাগজের মতো পোড়া ত্বক
খসে পড়ছে অনিয়ন্ত্রিত
বঞ্চিত মুখগুলো চালান
ওপার সীমান্ত
পচাগলা মাংসাশী পাখি
আয়না
প্রতিবিম্ব
চালুনি
আগামীকাল বিমূর্ততার বাধ্যমঞ্চ
কেন মানুষের অশ্রু হবে মোম
যখন কাঠের পৃথিবী ব্যর্থতায়?