অতিরিক্ত সবজি-বাগান
তুমি যেদিকে
আমার নৈর্ব্যক্তিক জানলা গুলো সেইদিকে হা-হয়ে আছে
আমার অন্তস্থ জানলা গুলো খোলা থাকে সারাদিন।
দিনরাত্রির
আলোছায়া,
অতিরিক্ত সবজি-বাগানের গন্ধ,
আর
সুপেয় আত্মহত্যাপ্রবণ মৃত্যুগন্ধী
সুর-
আসা-যাওয়া করছে নিয়ত...
প্রতিদিন মুখ দেখি। আঁকি। আর
কেন যেন আজও বেঁচে আছি, ভাবি-
দেখি,
আমার স্বপ্নগুলো তোমার দুয়ারে-ঘরে রুকু হয়ে আছে...
ওহে না-মূর্ত অন্ধকার!
তোমাকে তেলরঙে, জলরঙে দেখি। দূরে নয়
এইখানে এসো। দেখো দেকিন বিস্রস্ত, বিবর্ণ আমাকে-
এখানকার আবহাওয়া আমার পছন্দ নয়
এখানকার আবহাওয়া আমার পছন্দ নয়।
এসো,
ফিরতে ফিরতে কথা বলি। পরস্পরকে
গোছাতে গোছাতে সারা যাক সৌজন্য-কথা-
পৃথিবীটা ড্রীম-সুন্দর।
আর
তুমি তাতে একটা ফুল-বিষয়ক পদ্য।
মাঠগুলো-সবুজ মলাট। চোখ
ধাঁধিয়ে যায় তার তরঙ্গ-মন্দ্র...
রাতগুলো ছাদের অন্ধকারে চাপা-পড়া-
অতঃপর
চন্দ্র-সূর্যের জমজ প্রহর। জ্যাম
নীলিমা। নাক্ষত্রিক
অন্তর্গত শূন্যতা-
বাজুক, পাখির কাটাপড়া পাঁজরে।
গন্ধবহ-দিন
নেমে আসুক বিব্রত
স্রোতের জোৎস্নায়-