হাসি বলো কি
নোনা হাড়ে টোকা লেগে ধ্বংস নামলে বেসামাল যেমন
রক্ত খনিতে তুখোড় প্রতিক্রিয়াজাত বিস্ফোরণে ওস্তাদ সে
পেয়েছিলো একান্ত শোকের ঘ্রাণ,ফুলের তোড়ায় ছুঁয়ে ভালবাসাটুকু উড়ে গেল আলো ,শব্দের হিতাহিতহীন বাহ্যাড়ম্বরে
শোকের পিদিমে ফুল আঁকলে
নোনা হাড় চিনে নিল ক্ষয়ের ধক্, উহ্য রাখা মুখপত্রটি প্রসারিত হয়ে সুখ আঁকলো একবার —
তুমি তাকে হাসি বলো কি! হে কৈশোর নির্মোহী বালকজল
শোকের খনি ছাপিয়ে, কৌতুক ধারা গলগলিয়ে, তুখোড় নাবালময় স্রোতে একছটাক দুইছটাক থেকে অজস্র বায়বীয় আমোদগোলক হাওয়ায় খেলিয়ে দিচ্ছো রামধনু রঙের বেড়াল, দুধসাদা সুখের কবুতর
হাতকলাপে উড়ছে উড়ছে উড়ছে…
হাততালি দিচ্ছে সময়ের স্থাপত্য শিক্ষক ও পাশে বসা লাল ফ্রকের খুকি।