![]() |
ছবি © রাহুল ভট্টাচার্য/ পিক্সাবে |
দীপান্বিতা পাল
২০২১ এর শীতকালে পুরুলিয়া বেড়াতে গিয়ে প্রথম অন্য ধারার দেবীদর্শন। ছৌ নৃত্য ও মুখোশের বিমূর্ততায়। দেখেছি ছৌ শিল্পীদের অনাড়ম্বর জীবনযাত্রা, খণ্ড খণ্ড জীবন যুদ্ধের অশ্রুত আখ্যান। নাকাড়া, ধামসা আর বাঁশির সুরে মিশে থাকা এক অন্য সভ্যতা। যেন তার শুরু আছে, শেষ নেই কোনও। আর সব ছাপিয়ে, হাজারো দুঃখকষ্ট, দারিদ্রতা পিছনে ফেলে উঠে আসছেন ছৌ শিল্পীরা। তাঁদের ঘূর্ণন ও লম্ফনে মিশে থাকা অবিনশ্বর শৈল্পিক বোধ ও মানবী চেতনা। মুখোশধারী দুর্গা, দশপ্রহরনধারিনী সামনে সপরিবারে আবির্ভূত হন। নেপথ্যে কে যেন, ঋত্বিক ঘটকের 'যুক্তি তক্কো আর গপ্পো'র পঞ্চানন সর্দারের মত বলে ওঠে-'লাচো মা জননী লাচো...তুমরা না লাচিলে কিছুটি হবেক লাই...লাচো!'
পুরুলিয়া, ছৌ নৃত্য
মহিষমর্দিনী পালা
জানুয়ারি, ২০২১
শিল্পী...
দানব ও দেবতা...
দরজা
পুরাকথন
দৃষ্টি...
দেবী...
রূপং দেহী...
নারীটির হাতে অস্ত্র তুলে দিতে আসছেন দেবতারা...
জয়ং দেহী...
মহিষাসুরমর্দিনী...