অনধিকার
যে কোনও ব্যথার পরে স্তব্ধ হতে যতটা সময় সেটুকু সময়ে দেখি স্তরে স্তরে শুধু রক্তপাত বিবিধ শূন্যতা নিয়ে দূর থেকে দেখি এ সংসার কাছে তো যাবার কোনও ছল নেই কৌশলও আমার
কারণ যতই থাক। আসলে ঔচিত্যবোধই সব ছুড়ে ছুড়ে ফেলে দেয় গোপনীয় আদান প্রদান
সভায় সভায় যারা পরিচিত সেই পরিজন কৌতুকে তাকায় বোধ করি!
আমার অভাব থেকে, অভাবের বোধ থেকে রোজ
নিরুপায় একটু একটু সরি…
অন্বেষণ
বুদ্ধের স্তুপ খুঁজে ঘুরে ঘুরে হতোদ্যম! একবার এ পাহাড় – একবার ঝোপঝাড় পার করে মনে হয় আরেকটু উঠলেই কিংবা সামান্য নিচে ওই কি ক্ষীণ আওয়াজ? প্রার্থনা সংগীত ?
না না সে প্রাণের টানে কানে ভুল কানে ভুল নিঃশ্বাস ভারী হয়। নিঃশ্বাস ক্রমশ ভারী হয়।
আশা ছেড়ে এলোমেলো হেঁটে যাই পরিক্রমায় –যেহেতু এখানে সব নিঝঝুম, একাকী, নিশ্চুপ
অনেক দূরের পাখি উড়ে গেলে প্রায় শোনা যায় অপরূপ মেঘ রঙ চায়ের পাতায় খেলা করে পাহাড়ি গ্রামের ছেলে একা একা, একা গান গায়
এমন রোদের রেখা ধরে হেঁটে যেতে, হেঁটে যেতে যেতে বড়ই আরাম হয়। ধীরে ধীরে ক্রমে ভুলে যাই কী ছিল অন্বেষণ…
জীবনও তো তেমনই, জীবন।