রাতের কাছে নিশাচরের সমালোচনা
কেউ যদি অহংকারের প্রতীকী হয় বোঝা উচিৎ; নাম করা কোম্পানির ছাতা ব্যবহার করে...
ব্যাভিচারিতার শিকড় এঁচোড়ের শিষ্য হোলে প্রাণ মুদ্রা অযাচিত ওয়েস্ট বিনের বুড়ো আঙুল হোতেই পারে, হাতের চেটো বেলচা হোলেও দোষ দেওয়া যায় না। কলতলার কড়চা সন্তানের জিভে হামাগুড়ি দিলে বুকের বোতাম খুলে যায় অপার্থিব সুখে।
এগারোটা পি.এম হবার পর শিল্প যেন দুধে ভাতে হবার জন্য পত্নিশ্রী তকমায় বিভোর কিন্তু রেশন দোকানের খাতায় বিশালাকৃতির নিন্দা লেখা থাকে...খনন সমক্ষে যা প্রচারিত।
হাসি আসে, নারদ এ হেন পুরুষচারিতাকে সম্মান দেওয়ার জন্য কতই না জুরিগণের সাহায্য নিয়েছেন!
মেঘ না সিগারেটের নান্দিক কর্মসূচি বোঝা দায় হয় কলমের চিৎকার শুনলে। মদের আসরে টাটকা রজনীগন্ধাদের দেখলে পরশ্রীকাতর অক্ষরগুলো রজনীর ব্লাউজে অবস্থান করে মসনদ ছেড়ে।
হে প্রিয়তমা ব'লে যে লোচ্চার বাহুজোড়া ভরণ নেওয়ার জন্য ডেলিভারি রুমের সামনে রুমাল রাখে সেই পেশীর পেশায় কুষ্ঠ রোগীও গ্যামাক্সিন ছড়ায়। আপনার ভবিষ্যৎকে সধবা বানিয়েছেন আপনিই, চোখ লাল করে এরপরও রাতের কাছে নিশাচরের সমালোচনা!
জানেন তো পুরুষত্ব দেখতে চেয়ে বিজলিবাতি আঁতকে ওঠে এবং হুড়মুড়িয়ে প্রকৃতির কাছে জল খেতে চায়। তাই একটা অনাবৃত অনুরোধ; চশমা পরে চোখ আড়াল করবেন না প্লিজ...
অসুখ আলাকাটে পরিষেবা দিতে ব্যস্ত
আপনাকে নিয়ে গর্ব উদযাপন করলে
সমুদ্র সঙ্গম করতে ভোলে আপৎকালীন বালুচরের সাথে। বাউণ্ডুলে হচ্ছি মননে এভাবেই; যেভাবে ধুলোয় ঢাকে আপনার কড়ি বড়গা অথবা প্রতিপালিত ইজেলটি।
জানেন না; কতগুলো রাত ছিঁড়েছি ভাদ্র পোষাকে! বৃদ্ধ হবে ব'লে যে পাখিটির পালক হেমন্তের রং চায় তার কাছে আবদার করতে ভয় হয়...
অসুখ এখন আলাকাটে পরিষেবা দিতে ব্যস্ত তবু পালিয়ে আসি কড়াইয়ে পার্থিব ফোঁড়ন দিয়ে। সচেতনহীন দিবালোকে পরাণসুখ মেঘলা হ'লে মুঠোমুহূর্তদের গ্লুকোজ দিই।
সামনে পুঁথির মার্জিন ছেড়ে বেরোনো খনার অভিষিক্ত কাহন অনেক কিছু শিখিয়েছে বিশের নামতাকে। অন্তত এটুকুই স্বান্তনা যে আপনার অ-বিভাজিত মস্তিষ্কে অ-যাচিত বীজ রোপণ করি না...
